সাংখ্য দর্শন বিশ্বাস করে যে কোনো বাহ্যিক এজেন্ট বা কারণের পরিবর্তে আত্ম-জ্ঞানই মোক্ষের দিকে পরিচালিত করে। এটি পরিবেশ এবং পরিবেশের সাথে মানুষের সম্পর্ক সম্পর্কে আমাদের বোঝার ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে অবদান রেখেছে।
সাংখ্য দর্শন বিশ্বাস করে
যে কাজ বা কর্ম কোন কারণে সহজাত।
সুতরাং, মানুষের বিবর্তন ইতিমধ্যেই মানুষের অন্তর্নিহিত।
আত্মজ্ঞান বা শিক্ষা অর্জনের কাজই মানুষের পূর্ণ বিকাশ।
এই দর্শন বিশ্বাস করে যে প্রকৃতি (বস্তু) এবং পুরুষের (আত্মা) মধ্যে পার্থক্য দেখানোর জন্য শিক্ষা প্রয়োজন।
পুরুষ বা আত্মা মানুষের তিনটি ইন্দ্রিয়কে আলোকিত করে।
এটি বিশ্বাস করে যে আত্মার মুক্তি বা মুক্তিই একজন ব্যক্তির জীবনের চূড়ান্ত লক্ষ্য।
মানুষ যখন বস্তু ও আত্মার মধ্যে পার্থক্য করে তখনই সে মুক্তি লাভ করতে পারে