সমষ্টিগত নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা সাধারণভাবে একটি সমষ্টির সকল সদস্যের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কাজ করে। এটি নিরাপত্তা প্রবন্ধ এবং নিরাপত্তা প্রকারভেদ সহ অনেকগুলি দিক থাকতে পারে। এটি সংগঠিত পর্যায়ে, যেমন একটি সংস্থা, একটি সমাজ, বা একটি দেশ হতে পারে। একটি সমষ্টির নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা পরিকল্পনা তৈরি করতে এবং প্রয়োজনে সমষ্টির সদস্যদের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা প্রদান করতে হতে পারে।
নিরাপত্তা হলো কোনও ধরণের ঝুঁকি বা বিপদ থেকে সুরক্ষিত থাকতে ক্ষমতা। এটি অনেক বিষয়ে প্রযুক্তি, নৈতিকতা, এবং আইনের মাধ্যমে সম্ভব। নিরাপত্তা নাও হতে পারে একটি সুস্থ এবং সুস্থ সমষ্টির অংশ। এটি ব্যক্তি, সম্প্রাণ্য, সমাজ, জাতি, বা বিশ্ববিদ্যালয় হতে পারে।
সমষ্টির নিরাপত্তা ও সুরক্ষা বৃদ্ধি করার জন্য বিভিন্ন উপায় ও উদ্দীপনা থাকতে পারে, যেমন:
নৈতিক এবং নৈতিক অবকাঠামো: সমষ্টি অবকাঠামো অথবা সমাজের মধ্যে নৈতিকতা ও নৈতিক প্রকারভেদ দ্বারা নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।
আইন এবং শাস্তি ব্যবস্থাপনা: একটি সমষ্টির নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার জন্য আইন এবং শাস্তি ব্যবস্থাপনা গুরুত্বপূর্ণ একটি উপায়। প্রকাশ্যে আইন মাধ্যমে বিভিন্ন প্রবন্ধে সমষ্টির সদস্যদের অধিকার এবং দায়িত্ব নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।
প্রযুক্তি এবং সুরক্ষা সৃষ্টি: প্রযুক্তি ব্যবহার করে সুরক্ষা বৃদ্ধি করা হতে পারে, যেমন নগর সুরক্ষা প্রণালী, সড়ক সুরক্ষা প্রণালী, সাইবার নিরাপত্তা, ইমারজেন্সি ব্যবস্থাপনা সিস্টেম, ইত্যাদি।
শিক্ষা এবং সচেতনতা: শিক্ষা এবং সচেতনতা সমৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপায়। এটি সমষ্টির সদস্যদের আত্ম-সচেতনতা এবং পরিবারে নিরাপত্তা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।
সামাজিক সংবাদ এবং সহযোগিতা: সমষ্টির সদস্যরা একে অপরকে সাহায্য করতে এবং সামাজিক সংবাদের মাধ্যমে সামাজিক মূল্যমূলক শিক্ষা প্রদান করতে পারে।
সমষ্টির নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা একটি সংঘটিত প্রক্রিয়া হওয়ার জন্য সমৃদ্ধির জন্য সবকিছুই একসাথে কাজ করতে হবে। এটি নিরাপত্তা, সুরক্ষা, এবং উন্নতির দিকে একটি সমৃদ্ধির সৃষ্টি করতে সম্পূর্ণ সমাজের অংশগুলির অবদান প্রয়োজন।