উপন্যাসিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের শিল্পীসত্তার তিনটি বৈশিষ্টা লেখো।

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের শিল্পীসত্তার তিনটি বৈশিষ্ট্য হলো: মানবিক অনুভূতির গভীর বিশ্লেষণ: শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রচনাগুলোতে মানবিক অনুভূতির গভীর বিশ্লেষণ দেখা যায়। তিনি মানুষের অন্তর্দ্বন্দ্ব, আবেগ, এবং সামাজিক বাস্তবতার সূক্ষ্মতাগুলো নিপুণভাবে চিত্রিত করেছেন। তাঁর উপন্যাসগুলোতে চরিত্রগুলির অভ্যন্তরীণ যন্ত্রণা ও সংগ্রাম স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে। সামাজিক বাস্তবতা ও সমস্যা: শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কাজগুলিতে সমাজের বিভিন্ন সমস্যা ও অসঙ্গতি তুলে ধরা হয়েছে। … Read more

‘নুরজাহান’ নাটকটি কার লেখা? নাটকের চারটি চরিত্রের নাম লেখো।

‘নুরজাহান’ নাটকটি কার লেখা? ‘নূরজাহান’ (১৯০৮) দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত একটি ইতিহাসশ্রয়ী নাটক। ‘নূরজাহান’ নাটকের চারটি চরিত্রের নাম হল:

‘ভোরের পাখি’ বলা হয় কাকে ? কে, কেন তাঁকে ‘ভোরের পাখি’ আখ্যা দিয়েছিলেন?

‘ভোরের পাখি’ বলা হয় কাকে ? ‘ভোরের পাখি’ বলা হয় বিখ্যাত বিহারী লাল চক্রবর্তী কে। তাঁকে এই নামটি দিয়ে সম্মানিত করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কে, কেন তাঁকে ‘ভোরের পাখি’ আখ্যা দিয়েছিলেন? সংবাদ বিহারী লাল বহন করেছিলেন বলেই রবীন্দ্রনাথ তার কাব্য গুরু বিহারিলালকে ‘ভোরের পাখি’ আখ্যায় ভূষিত করেন ।         বিহারীলাল -এর ‘ভোরের পাখি’ রূপে আবির্ভাবের ঐতিহাসিক … Read more

‘বীরাঙ্গনা কাব্য’টি কার লেখা? কাব্যটির দু’টি বৈশিষ্ট্য লেখো।

‘বীরাঙ্গনা কাব্য’টি কার লেখা? –  ‘বীরাঙ্গনা কাব্য’টি কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তেরর লেখা। বীরাঙ্গনা কাব্যটির বৈশিষ্ট্য- মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘বীরাঙ্গনা’ কাব্যটি বাংলা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ সৃষ্টি। এই কাব্যটির দু’টি বৈশিষ্ট্য হলো: বৈষ্ণব পদাবলীর প্রভাব: ‘বীরাঙ্গনা’ কাব্যে বৈষ্ণব পদাবলীর ধারার প্রভাব স্পষ্টভাবে ধরা পড়ে। মধুসূদন দত্ত তার ভাষা এবং গদ্যশৈলীতে ঐতিহ্যগত বৈষ্ণব পদাবলীর প্রভাব বজায় রেখে কাব্যটি … Read more

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘মানসী’ কাব্যগ্রন্থের তিনটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘মানসী’ কাব্যগ্রন্থের তিনটি বৈশিষ্ট্য- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ ‘মানসী’ তার কাব্য রচনার এক উল্লেখযোগ্য মাইলফলক। এই কাব্যগ্রন্থের তিনটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো: রোমান্টিক ভাবধারা: ‘মানসী’ কাব্যগ্রন্থে রবীন্দ্রনাথের রোমান্টিক অনুভূতির প্রকাশ দেখা যায়। প্রকৃতি, প্রেম, এবং সৌন্দর্য নিয়ে তাঁর গভীর অনুভূতি ও সংবেদনশীলতা এই কাব্যগ্রন্থে প্রকাশ পেয়েছে। এই কবিতাগুলোতে প্রেম এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের বিমূর্ত চিত্রায়ন এবং … Read more

প্রাবন্ধিক প্রমথ চৌধুরীর কৃতিত্ব সম্পর্কে লেখো।

প্রাবন্ধিক প্রমথ চৌধুরীর কৃতিত্ব প্রমথ চৌধুরী ছিলেন একজন বিশিষ্ট বাংলা প্রাবন্ধিক, সাহিত্যিক, এবং সম্পাদক। তাঁর উল্লেখযোগ্য কৃতিত্বগুলি হল: রবীন্দ্র যুগের অন্যতম প্রধান প্রাবন্ধিক: প্রমথ চৌধুরী বাংলা সাহিত্যের রবীন্দ্র যুগের একজন প্রধান প্রাবন্ধিক ছিলেন। তাঁর প্রবন্ধগুলিতে গভীর বোধ, তীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণ, এবং সূক্ষ্ম রসবোধ ছিল, যা তাকে সেই যুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রাবন্ধিক হিসেবে পরিচিত করেছে। সরল, সহজ … Read more

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস আধুনিক যুগ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কে, কত খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেন? ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন লর্ড রিচার্ড কোললি ওয়েলেসলি। এই কলেজটি ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ভারতের ব্রিটিশ শাসনের সময় স্থাপিত একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছিল। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দু’টি শিক্ষামূলক প্রবন্ধের নাম লেখো। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দুটি শিক্ষামূলক প্রবন্ধের নাম হল: মধুসুদন দত্তের দু’টি কাব্যগ্রন্থের নাম লেখো। … Read more

উদাহরণসহ সাধু ও চলিত গদ্যরীতির পার্থক্য আলোচনা করো।

উদাহরণসহ সাধু ও চলিত গদ্যরীতির পার্থক্য- সাধু ও চলিত গদ্যরীতির মধ্যে পার্থক্য বাংলা ভাষার গদ্য শৈলীতে স্পষ্টভাবে লক্ষণীয়। এগুলি সাধারণত সাহিত্য এবং দৈনন্দিন লেখায় ব্যবহৃত হয়। এখানে পার্থক্যগুলি উদাহরণসহ আলোচনা করা হলো: ১. ভাষার শুদ্ধতা ও মর্যাদা সাধু গদ্যরীতি:সাধু গদ্যরীতি বাংলা সাহিত্যে শুদ্ধ এবং আভিজাত্যপূর্ণ ভাষার প্রয়োগ করে। এটি মূলত শাস্ত্রীয় এবং সাহিত্যিক কাজে ব্যবহৃত … Read more

কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রবর্তিত বানান-বিধির পরিচয় দাও।

কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রবর্তিত বানান-বিধির পরিচয়- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রবর্তিত বানান-বিধি বাংলা ভাষার বানান ও উচ্চারণের সঠিকতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ১৯৫৮ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় একটি বানান-বিধি প্রণয়ন করে, যা বাংলা ভাষার বানান ব্যবস্থার জন্য একটি নির্দিষ্ট রীতি ও নিয়ম প্রদান করে। এই বানান-বিধির উদ্দেশ্য ছিল বাংলা ভাষায় বানান এবং উচ্চারণের শুদ্ধতা বজায় রাখা এবং … Read more

পরিভাষা চর্চার প্রয়োজনীয়তা লেখো।

পরিভাষা চর্চার প্রয়োজনীয়তা- পরিভাষাচর্চার প্রয়োজনীয়তা ভাষা ও ভাষাবিজ্ঞানের বিকাশ এবং কার্যকরী ব্যবহার নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পরিভাষা হলো বিশেষ কোন বিষয় বা ক্ষেত্রের নির্দিষ্ট শব্দ বা শব্দগুচ্ছ, যা সেই বিষয়টির বিশেষ ধারণা এবং প্রক্রিয়া বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। এখানে পরিভাষাচর্চার প্রধান প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করা হলো: ১. স্পষ্টতা ও সুনির্দিষ্টতা পরিভাষাচর্চার মাধ্যমে নির্দিষ্ট ক্ষেত্রের ধারণা … Read more

en_USEnglish
Powered by TranslatePress