ভারতে সংসদীয় গণতন্ত্রের প্রকৃতির পরিবর্তন সম্পর্কে একটি নোট লেখ(Write a note on the changing nature of parliamentary democracy in India.)

গ্রেট ব্রিটেনের সংসদীয় শাসনব্যবস্থাকে বিশ্বের যে দেশগুলি অনুসরণ করেছে তার মধ্যে ভারত অন্যতম। ভারতের সংবিধান পর্যালােচনা করলে দেখা যায় যে, ভারতের শাসনব্যবস্থাকে সংসদীয় বা মন্ত্রীপরিষদ চালিত শাসনব্যবস্থারূপে অভিহিত করার পক্ষে যথেষ্ট কারণ রয়েছে। সেই কারণগুলি হল一 নিয়মতান্ত্রিক রাষ্ট্রপ্রধানের উপস্থিতি: সংসদীয় শাসনব্যবস্থার একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হল নিয়মতান্ত্রিক বা নামসর্বস্ব রাষ্ট্রপ্রধানের উপস্থিতি। তত্ত্বগতভাবে নিয়মতান্ত্রিক রাষ্ট্রপ্রধান রাষ্ট্রের প্রধান হলেও কার্যত … Read more

রাজ্যপালের ক্ষমতা, কার্যাবলী ও পদমর্যাদা আলোচনা করো

রাজ্যপালের ক্ষমতা:  রাজ্যপাল ভারতের রাজ্যে একজন সরকারি অধিকারী, যার প্রধান কর্তব্য রাজ্যের প্রশাসনিক এবং ন্যায়ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করা। রাজ্যপাল একজন রাজ্যের মুখপাতি হিসেবে কাজ করে এবং তার ক্ষমতার সীমার মধ্যে একাধিক কাজ করতে পারে। তার ক্ষমতার অংশগুলি নিম্নোক্ত: আইন প্রণয়ন: রাজ্যপাল রাজ্যে আইন প্রণয়ন করতে এবং এটি চিঠি দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। তিনি রাজ্যের আইন এবং শাসন … Read more

শিক্ষা দর্শনের সংজ্ঞা  ? শিক্ষা দর্শনের গুরুত্ব:

শিক্ষা দর্শন হলো এমন একটি বিষয় যা শিক্ষার সাধনার উদ্দেশ্য, সিদ্ধান্ত, মূল্যায়ন, এবং এর কার্যক্ষেত্রে মানব চিন্তার দৃষ্টিভঙ্গি অন্বেষণ করে। শিক্ষা দর্শন একটি বিজ্ঞান হিসেবে দেখা হয়, যা শিক্ষার উদ্দেশ্য, সূচনা, এবং শিক্ষার সাধনার মধ্যবর্তী সার্থক সম্পর্ককে অধ্যয়ন করে। শিক্ষা দর্শনের গুরুত্ব : শিক্ষা দর্শন মানবসমাজের মধ্যে শিক্ষার উদ্দেশ্য এবং মৌলয় নিয়ে প্রবল বিচার ও … Read more

দর্শনের সংজ্ঞা  ? শিক্ষা দর্শনের প্রকৃতি ও পরিধি আলোচনা কর ?  

দর্শনের সংজ্ঞা দর্শন হলো মানব বিচার ও জ্ঞানের একটি শাখা, যা মানব সমাজের জীবনদর্শন, মর্যাদা এবং এতিকেত্তর সমস্যাগুলি নির্ধারণ করে। এটি মর্যাদাপূর্ণ শিক্ষাগত ও বিচারমূলক প্রযুক্তি ব্যবহার করে মানব আচরণের মানসমূহ পঞ্চাঙ্গিক উপায়ে নির্ধারণ করে। দর্শন মানব চিন্তা, বিচার এবং নৈতিকতার প্রশ্নগুলির উপর গভীর আলোচনা করে। এটি ব্যাক্তিগত, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক মানবমূলক বিষয়ে … Read more

চর্যাপদে মধ্যে সমকালীন সমাজ চরিত্রের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যে ?

– চর্যাপদে মধ্যে সমকালীন সমাজ চরিত্রের পরিচয়ে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক বৈশিষ্ট্যের বিবরণ পাওয়া যায়। 1. ব্যক্তিগত স্বাধীনতা: সমকালীন সমাজে ব্যাক্তিগত স্বাধীনতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়েছে। এখন মানুষ কর্ম ও ঢালাই নিয়ে নিজের নিজের নির্ধারণ করে তুলতে চান। লোকেরা যারা সমাজের নির্দিষ্ট নীতি ও নৈতিক ব্যবস্থা এলাকার সাথে সম্পর্কযুক্ত না মনে করেন, অত্যন্ত নিজস্ব ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেন। … Read more

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল? কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ কে ছিলেন? কলেজের তিনজন পণ্ডিষ্ঠের নাম উল্লেখ করো। তাঁদের গদ্যের স্বল্প পরিচয় লিপিবদ্ধ করো।

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ ১৮০০ খ্রিস্টাব্দের ৪ মে প্রতিষ্ঠিত হয়। কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ ছিলেন রেভারেন্ড ডেভিড ব্রাউন। কলেজের তিনজন পণ্ডিত হলেন-উইলিয়াম কেরী, রামরাম বসু ও মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার। উইলিয়াম কেরীর নামে দুটি গ্রন্থ পাওয়া যায়, যথা- ‘কথোপকথন’ (১৮০১) ও ‘ইতিহাসমালা’ (১৮১২)। ‘কথোপকথন’ গ্রন্থ সংলাপের ঢঙে লেখা। গ্রাম্যজীবনের বিবিধ বিষয় নিয়ে অবতীর্ণ হয়েছিলেন কেরী সাহেব। যেমন-স্ত্রীলোকের কথোপকথন, ভোজনের … Read more

বুদ্ধদেব বসুর গ্রন্থগুলির নাম উল্লেখ করো।

‘হঠাৎ আলোর ঝলকানি‘ (১৯৩৫), ‘আমি চঞ্চল হে‘ (১৯৩৭), ‘সব পেয়েছির দেশে‘ (১৯৪১), ‘উত্তর তিরিশ‘ (১৯৪৫), ‘কালের পুতুল‘ (১৯৪৬), ‘সাহিত্যচর্চা‘ (১৯৫৪), ‘রবীন্দ্রনাথ: কথাসাহিত্য‘ (১৯৫৫), ‘স্বদেশ ও সংস্কৃতি‘ (১৯৫৭), ‘কবি রবীন্দ্রনাথ‘ (১৯৬৬), ‘মহাভারতের কথা‘ (১৯৭৪), ‘আমার ছেলেবেলা‘ (১৯৭৩)।

গোপাল হালদারের গ্রন্থ গুলির নাম লেখো।

চর ‘সংস্কৃতির রূপান্তর‘ (১৯৪১), ‘বাঙালী সংস্কৃতির রূপ‘ (১৯৪৭), ‘বাঙলা সাহিত্য ও মানব স্বীকৃতি‘ (১৯৫৬), ‘বাঙলা সাহিত্যের রূপরেখা‘ (১৯৫৮), ‘ইংরেজি সাহিত্যের রূপরেখা‘ (১৯৬১), ‘রুশ সাহিত্যের রূপরেখা‘ (১৯৬৬), ‘রূপনারায়ণের কূলে‘।

বঙ্কিমচন্দ্রচট্টোপাধ্যায়েরগ্রন্থগুলিরনামউল্লেখকরো।

‘লোকরহস্য‘ (১৮৭৪), ‘বিজ্ঞানরহস্য‘ (১৮৭৫), ‘কমলাকান্তের দপ্তর‘ (১৮৭৫), ‘বিবিধ সমালোচনা‘ (১৮৭৬), ‘সাম্য‘ (১৮৭৯), ‘প্রবন্ধপুস্তক‘ (১৮৭৯), ‘কুর চরিত্র‘ (১৮৮৬), ‘বিবিধ প্রবন্ধ‘ (প্রথম ভাগ–১৮৮৭, দ্বিতীয় ভাগ–১৮৯২), ‘ধর্মতত্ত্ব‘ (১৮৮৮) ও ‘শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা‘।

‘আলালেরঘরেরদুলাল’ রচনাটিরপরিচয়দাও।

বাংলা সাহিত্যে এটি একটি উল্লেখযোগ্য সামাজিক নকশা জাতীয় রচনা। সামাজিক ব্যাধির ক্ষত ভীষণ জীবন্তভাবে চিত্রিত হয়েছে এই গ্রন্থে। বড়োলোকের সন্তান কীভাবে নষ্ট হয়ে গেল কুসঙ্গে তাই এখানে চিত্রিত হয়েছে। উনিশ শতকের নগর কলকাতার নানা ব্যাভিচারকে ব্যঙ্গ করতেই প্যারীচাঁদ মিত্র এই গ্রন্থটি রচনা করেন। প্যারীচাঁদ মিত্র এই গ্রন্থে চলতি ভাষা ব্যবহার করেন, যা ‘আলালী গদ্য‘ নামে … Read more

en_USEnglish
Powered by TranslatePress