‘বন্দীর বন্দনা’ কবিতার নামকরণের সার্থকতা বিচার করো।

“বন্দির বন্দনা” বুদ্ধদেব বসুর একটি কবিতা, যা তার বৃহত্তর কাব্যগ্রন্থ “প্রবৃত্তির অবিচ্ছেদ্য কারাগাড়ে” থেকে উদ্ধৃত। এই কবিতায় কবি একজন বন্দীর প্রতি আপনার ভাবনা, কবির দৃষ্টিভঙ্গি এবং সমর্থন অভিধান প্রদান করেছেন। মানবিকতা এবং সমর্থন: কবি তার কবিতায় মানবিকতা এবং সমর্থনের মৌল্যবাদ জানাচ্ছেন। এই মৌল্যবাদের আলোকে তিনি বন্দীর প্রতি সমর্থন ও অনুমোদন প্রকাশ করছেন। দুঃখ এবং দুঃখিতের … Read more

‘বিদ্রাহী’ কবিতার মধ্যে আছে প্রচলিত ব্যবস্থার বিরুদ্ধে আত্মশক্তি উদ্বোধনের আহ্বান”কবিতাটির বিষয়বস্তু আলোচনা করে মন্তব্যটি ব্যাখ্যা করো।

কাজী নজরুল ইসলামের ‘বিদ্রাহী’ কবিতা সমাজের ব্যবস্থার বিরুদ্ধে এবং আত্মশক্তির উদ্বোধনের দিকে একটি আহ্বান করে। এই কবিতার মাধ্যমে কবি সমাজে বিদ্রাহী চরিত্রের মাধ্যমে জনগণকে উত্তরণ করতে, আত্মশক্তি উদ্বোধন করতে, স্বাধীনতা অর্জন করতে আহ্বান জানাচ্ছেন। ‘বিদ্রাহী’ কবিতার বিষয়বস্তু: কবিতা ‘বিদ্রাহী’ তিনটি অংশে বিভক্ত হয়ে থাকে এবং প্রতিটি অংশে কবি একটি বিশেষ চরিত্র বর্ণনা করেন, যারা সমাজের … Read more

‘সুচেতনা’ কবিতায় কবি যে নারীর চিত্র নির্মাণ করেছেন তার যাথার্থ ব্যাখ্যা করো।

“সুচেতনা” কবিতা, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি অমূল্য কবিতা, যা নারীবাদ এবং নারীর সাক্ষরিক উন্নতির প্রশংসা করে। এই কবিতার মাধ্যমে কবি একটি নারীর চিত্র নির্মাণ করেছেন যে নারী নয় কেবল সমাজের মৌল্যবোধ এবং নীতি বিচারে বুদ্ধিমত্তা, বিচক্ষণতা, এবং আত্মবিশ্লেষণে পূর্ণ সচেতন একজন ব্যক্তি। এই নারীর চিত্রটির মাধ্যমে কবি একটি সমৃদ্ধ, স্বতন্ত্র, এবং সজীব সমাজ নির্মাণের দিকে ইতিবৃত্ত … Read more

‘বঙ্গভাষা’ কবিতায় কবির মাতৃভাষার প্রতি যে প্রীতি প্রকাশিত তা’ ব্যক্ত করো।

মাইকেল মধুসূদন দত্ত ‘বঙ্গভাষা’ কবিতায় মাতৃভাষা বাংলা ও সংস্কৃতির প্রতি গভীর ভালোবাসার মাধ্যমে ভাষার নান্দনিক প্রকৃতির বর্ণনা দিয়েছেন। এই কবিতায় তিনি বাংলা ভাষার বিকাশ, সাংস্কৃতিক ধারা এবং ভাষার বিপরীতে এর অনন্য সৌন্দর্যের কথা বলেছেন। “বঙ্গভাষা” কবিতার শিরোনামটি প্রাচীন বাঙালি জনপদে শোনা একটি স্বাভাবিক অনুভূতি। কবি এখানে মাতৃভাষা বাংলা ও এর সংস্কৃতির বিশেষ সৌন্দর্যের প্রশংসা করেছেন … Read more

‘আমার কৈফিয়ৎ’ কবিতায় কবির দৃষ্টিতে স্বাধীনতার বিষয়টি যেভাবে ধরা পড়েছে তা’ বিশ্লেষণ করো।

“অমর কৈফিথ” কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা একটি অনুকরণীয় কবিতা, যা স্বাধীনতা ও সচেতনতার বিষয়বস্তু নিয়ে কথা বলে। স্বাধীনতা ও সচেতনতার বিষয়বস্তু কবির দৃষ্টিতে কীভাবে দেখা যায় তা বিশ্লেষণ করার জন্য তাঁর সময়ের আলোচনা ও মূল্যায়নের মাধ্যমে এই কবিতাটি অধ্যয়ন করা যেতে পারে। প্রথমত, ‘অমর কাইফী’ কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রাজনৈতিক ও সামাজিক আলোচনার ফসল। কবির সময়ে … Read more

‘পাণ্ডুলিপি’ কবিতায় কবি পাণ্ডুলিপি বিষয়টিকে কিভাবে ব্যক্ত করেছেন তার পরিচয় দাও।

“পাণ্ডুলিপি” হলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি কবিতা, যা তার কাব্যগ্রন্থ “গীতাঞ্জলি” অন্তর্গত। এই কবিতায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কবিতার কথা বলতে গিয়ে পাণ্ডুলিপি, অর্থাৎ কাগজের পত্র, হৃদয়ের চিঠি বা মনোবলের বাণীতে কবিতা রচনা করার কথা বলেছেন। এই কবিতা তার কবিতা রচনা করার প্রক্রিয়া, কবিতা রচনা হওয়ার পথ এবং কবিতা হওয়ার অভিজ্ঞান নিয়ে মাত্র নয়, বরং এতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের … Read more

‘বুদ্ধ’ কবিতার নামকরণের সার্থকতা বিচার করো।

কবিতা “বুদ্ধ” মূলত প্রশ্নবাদক, তাত্ত্বিক, এবং আধ্যাত্মিক প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে, এবং এটি একটি অদ্ভুত উদাহরণ যা কবির মধ্যে তার বৃদ্ধি এবং বিকাশের ক্ষমতা প্রদর্শন করে। “বুদ্ধ” শব্দটি এখানে কোনো ব্যক্তির নাম হিসেবে ব্যবহৃত নয়, বরং এটি একটি ধারণা বা অবস্থানের নাম। এই কবিতা সৃষ্টিকণ্ঠে নির্মিত একটি সৌন্দর্য ও ধারণা নিয়ে যায় যেটি … Read more

‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি’ কবিতায় বাংলাদেশের যে চিত্র প্রতিবিম্বিত তার পরিচয় দাও।

“আমি বাংলার মুখ দেখেছি” কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের, এবং তার কাব্যগ্রন্থ “গীতাঞ্জলি” এর অংশ। এই কবিতার মাধ্যমে কবি তার দেশ বাংলাদেশের সৌন্দর্য, ঐতিহাসিকতা এবং মানবিক সামাজিক রীতিনীতির সাথে তার সংযোগ প্রকাশ করেছেন। বাংলার মুখ দেখেছি- কবিতার শুরু কবিতার শুরুতেই কবি মনে করেন, ‘বাংলার মুখ দেখেছি, দেখিনি তোমার দূরদৃষ্টি।’ এই মূল বাক্যে বাংলাদেশের সঙ্গে কবির আত্মীয়তা ও … Read more

‘সতত, হে নদ, তুমি পড় মোর মনে…’ এখানে কোন্ নদের কথা বলা হয়েছে? ‘সতত’ মনে পড়ার কারণ কী? এই নদের সঙ্গে কবির সম্পর্কটি লেখো।

অথবা, ‘প্রতিনিয়ত, হে নদী, আমার হৃদয়ে নেমে যাও…’ এখানে কোন নদীর কথা বলা হচ্ছে? ‘ধরা’র কারণ কী? এই নদীর সাথে কবির সম্পর্ক লেখ। “নিরন্তর, হে নদী, তুমি আমার মনে নেমে যাও…” রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “মেঘের পথে” কবিতা থেকে নেওয়া। এই নদীর উল্লেখ বৃদ্ধির চিন্তা, পথের প্রতি আস্থা এবং সৃজনশীলতার চিন্তা জাগিয়ে তোলে। “স্থায়ী” শব্দের অর্থ হত্তয়া … Read more

‘চোর’ কবিতাটি কার রচনা? কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত? এখানে ‘চোর’ কে?

“চোড়” কবিতাটি সুকান্ত ভট্টাচার্যের, এবং এটি তার কাব্য সংকলন “চক্কুধন” এর অন্তর্গত। “চাক্কুধন” প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল 1922 সালে। “চক্কুধন” কবিতাটি বইটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যাতে সুকান্ত ভট্টাচার্য প্রকৃতি, মানবতা, সাহিত্যচিন্তা এবং ভাষা সম্পর্কে একটি ধারাবাহিক চিন্তাভাবনা উপস্থাপন করেছেন। এখানে “চোর” একটি রূপক হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছে, যার মাধ্যমে কবি সামাজিক অসাম্য, অযোগ্যতা এবং মৌলিক মানবিক সম্পর্কের … Read more

en_USEnglish
Powered by TranslatePress