‘চৌথ’ এবং ‘সারদেশমুখী’ কি?

‘চৌথ’ এবং ‘সারদেশমুখী’: মারাঠা শাসনামলে ‘সরদেশমুখী’ ছিল রাজস্বের উপর আরোপিত একটি কর। মোঘল শাসনের বিরোধিতার ফলে জন্ম নেওয়া মারাঠা রাজ্য ছিল আরেকটি শক্তিশালী আঞ্চলিক রাজ্য । পুনা মারাঠা রাজ্যের রাজধানীতে পরিণত হয়েছিল। চৌথ আঠারো শতকের গোড়ার দিকে ভারতে মারাঠা সাম্রাজ্যের দ্বারা আরোপিত একটি কর ছিল।

কাকে ‘জিন্দা পীর’ বলা হতো এবং কেন?

সম্রাট আওরঙ্গজেব ‘জিন্দা পীর’ উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন। সম্রাট আওরঙ্গজেবকে কেন ‘জিন্দা পীর’ বলা হত? মুহাম্মদ আওরঙ্গজেব বাহাদুর আলমগীর। তাঁর পিতা পঞ্চম মুঘল বাদশাহ তাজমহল-নির্মাতা শাহজাহান আর মাতা আগ্রার তাজমহলে শায়িতা মুমতাজ মহল। ১৬৫৮ খ্রিষ্টাব্দ থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ৪৯ বছর মুঘল সাম্রাজ্যের শাসক ছিলেন তিনি। প্রকৃতপক্ষে তিনি প্রায় সম্পূর্ণ ভারতীয় উপমহাদেশ শাসন করেছিলেন। একজন বাদশাহ … Read more

জায়গিরদারী সংকট কি?

জায়গিরদারী সংকট: জায়গিরদারি সংকট ছিল একটি আর্থিক পরিস্থিতি যেখানে জমি বা জায়গিরের অভাব ছিল। এটি প্রশাসনের ব্যয় হ্রাস করে এবং সাম্রাজ্যের মুকুট যুদ্ধে অর্থায়ন করতে বা অভিজাতদের জীবনযাত্রার মান বজায় রাখতে অক্ষম ছিল। ফলস্বরূপ, মুঘল মুকুট তার কর্মকর্তাদের বেতন দেওয়ার জন্য তার নিজস্ব অঞ্চল ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছিল।

মনসাব ও জায়গীরের মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ কর।

মনসাব ও জায়গীরের মধ্যে পার্থক্য: ভারতে মুঘল শাসনামলে, মনসবদারি এবং জায়গিরদারি ছিল দুটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক ব্যবস্থা যা সাম্রাজ্য পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত হত। এখানে মনসবদারি এবং জায়গিরদারির মধ্যে মূল পার্থক্য রয়েছে: মনসবদারি ব্যবস্থা: জায়গিরদারি ব্যবস্থা :

‘জাহাঙ্গীরনামা’ নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত নোট লেখ।

‘জাহাঙ্গীরনামা’ ‘জাহাঙ্গীরনামা’ মোগল সম্রাটদের মধ্যে জাহাঙ্গীর ছিলেন সবচেয়ে অলস, ভোগী অথচ সবার চেয়ে সৌভাগ্যবান। তিনি নিজে কোনো যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেননি। অথচ বিশাল সাম্রাজ্যের অধীশ্বর ছিলেন। তাঁর মধ্যে কোমলকঠোরের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণও লক্ষ্য করা যায়। বিলাসী, অলস, ভোগী সব মিলিয়ে তার এক অদ্ভুত চরিত্র গড়ে উঠেছিল। তার সৌভাগ্য ছিল যে, তিনি নূরজাহানের মতো সুযোগ্য সহধর্মিণী পেয়েছিলেন। … Read more

en_USEnglish
Powered by TranslatePress