শ্রেণিবদ্ধ বিজ্ঞাপনের ধরন

1. কর্মসংস্থান ও নিয়োগ অনেক শ্রেণীবদ্ধ বিজ্ঞাপন এমন ব্যক্তিদের জন্য যারা চাকরি বা ব্যবসা খুঁজছেন যারা খোলা পদ পূরণ করতে চাইছেন। যে কেউ চাকরির শ্রেণীবদ্ধ বিজ্ঞাপন পোস্ট করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি একজন লেখক হন যে কাজ খুঁজছেন বা একজন বিপণন সংস্থা একজন লেখক খুঁজছেন, আপনি অনলাইন বা প্রিন্ট প্রকাশনার মাধ্যমে একটি শ্রেণীবদ্ধ বিজ্ঞাপন পোস্ট করতে … Read more

অনুমোদন পত্র বলতে কি বোঝো? এই ধরনের পত্র রচনার উদ্দেশ্য ব্যক্ত করো। 

অনুমোদন পত্র অনুমোদনের চিঠি হ’ল একটি নথি যা ব্যাংক বা institutionণদানকারী সংস্থা aণগ্রহীতাকে প্রদান করে, তাতে উল্লেখ করে যে হোম loanণ অনুমোদিত হয়েছে। এতে শর্তাদি এবং শর্তাদি রয়েছে যার ভিত্তিতে providedণ সরবরাহ করা হবে। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রয়েছে |  অনুমোদন রচনার উদ্দেশ্য :

সাক্ষাৎকার কী? সাক্ষাৎকারের শ্রেণিবিভাগ করো।

সাক্ষাৎকার :  এখানে উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়, এই সাক্ষাৎকার বিভিন্ন দিক থেকে প্রত্যক্ষ করা যায় তা চাকুরী ক্ষেত্রে হতে পারে, পরামর্শদানের ক্ষেত্রে হতে পারে, সাইকোলজি ট্রিটমেন্টের জন্য হতে পারে সাধারণত মানুষেরা সাক্ষাৎকারকে নিজ নিজ ধারণা অনুযায়ী ব্যাখ্যা করে থাকে। সাধারণত প্রতিটা মানুষের চিন্তা-ভাবনা ধ্যান-ধারণা এক হয়ে থাকে না কেউ কেউ এই সাক্ষাতকারকে বিভিন্ন রকম ভাবে বিশ্লেষণ করে। অনেকে মনে করে এটি একটি মৌলিক প্রশ্ন উত্তর আদান প্রদানের মাধ্যম কিন্তু, সাক্ষাৎকার এই সংজ্ঞা সঠিক নয় বাস্তব অভিজ্ঞতা কে কেন্দ্র করে সাক্ষাৎকারকে দুই প্রকার দলকেন্দ্রীক সাক্ষাৎকার ও ব্যাক্তিকেন্দ্রীক সাক্ষাৎকার

ময়নামতি বা পট্রিকেরা বিহার।  Write a short note on Mainamati or Pattikera Vihara.

বাংলাদেশের কুমিল্লার কাছে ময়নামতী লালমাই অঞ্চলে শালবন ঢিবির ওপর চিহ্নিত বাংলায় বৌদ্ধধর্মের অন্যতম বৃহত্তম কেন্দ্রটি অবস্থিত। এই বিহারটির অবশেষ থেকে পাওয়া গেছে বিভিন্ন রাজবংশের পৃষ্ঠপোষকতার নিদর্শন। শালবন বিহার থেকে প্রাপ্ত একটি পোড়ামাটির সিলমোহর, যেখানে কিংবদন্তি ‘শ্রী-ভবদেব মহাবিহার-আর্য- ভিক্ষু-সংঘস্যা’ নির্দেশ করে যে, খ্রিস্টীয় অষ্টম শতাব্দীর দেববংশের শ্রী ভবদেব এই বিহারটির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। মুদ্রা, সিলমোহর ছাড়াও বৃদ্ধ, … Read more

পাল আমলে ধর্মীয় অবস্থা সম্পর্কে আলোচনা করো। Write a note on the Religious condition during the Pala Period

বাংলায় দীর্ঘ পাল শাসনের সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল দিক হল তাদের প্রজা-বৎসল শাসননীতি। পাল সম্রাটগণ ছিলেন বৌদ্ধ, কিন্তু প্রজাদের অধিকাংশ ছিল হিন্দু। পাল সম্রাট ধর্মপাল ধর্মীয় সম্প্রীতির নীতি গ্রহণ করেছিলেন রাষ্ট্রীয় নীতি হিসেবে। তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে, তিনি সকল শাস্ত্র সমন্ধে জ্ঞাত এবং যাতে সব ধর্ম-বর্ণ তাদের কার্যকলাপ বজায় রাখতে পারে, সেদিকে তিনি তৎপর থাকবেন। প্রজাদের ধর্ম-কর্ম … Read more

পাল যুগে শিল্প ও স্থাপত্যের উপর একটি নোট লেখ। Write a note on Art and Architecture during the Pala Period

পালরাজা প্রথম মহীপালের (983 C.E.) ষষ্ঠ রাজ্যাঙ্ক তালপাতার উপরে চিত্র সম্বলিত বৌদ্ধ গ্রন্থ ‘অষ্টসাহত্রিকা-প্রজ্ঞাপারমিতা’, পান্ডুলিপির বারোটি রঙিন চিত্র বঙ্গীয় চিত্রকলার প্রাচীনতম নির্দশন। বর্তমানে এই দুর্লভ পান্ডুলিপি কলকাতার এশিয়াটিক সোসাইটিতে সংরক্ষিত আছে। এ ছাড়া প্রথম মহীপালের রাজত্বের আরও দুটি পান্ডুলিপি পাওয়া গিয়েছে, তবে এগুলি পরবর্তী সময়ের। পরবর্তী দুশো বছরে চিত্রসংবলিত আরও বেশকিছু পান্ডুলিপি পাওয়া যায়। যেহেতু … Read more

পাল আমলে ত্রিপক্ষীয় সংগ্রামের ওপর একটি টীকা লেখো। Write a note on the Tripartite Struggle during the Pala Period.

পাল বংশ যে সময়ে বাংলা ও বিহারে তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করে। সেসময়ে উত্তর ভারতের মধ্যস্থলে তেমন কোনো প্রভাবশালী শক্তি ছিল না। আর্যাবর্তের কেন্দ্রস্থলে কাম্বকুজে তখন রাজনৈতিক শূন্যতা বিরাজ করেছিল। এই রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণের জন্য অষ্টম শতাব্দীর শেষ ভাগ হতে প্রায় তিন পুরুষ ধরে পার্শ্ববর্তী ব্যক্তিবর্গের মধ্যে প্রচ উৎসাহ ও প্রচেষ্টা লক্ষ করা যায়। মালব ও … Read more

গৌড় আমলের নারীদের অবস্থান সম্পর্কে একটি প্রবন্ধ লেখো। (Write an essay about the position of women of Gour.)

বাৎস্যায়নের ‘কামসূত্র’ থেকে বঙ্গনারী সম্পর্কে আমরা যে তথ্য পাই সেখানে বলা হয়েছে যে নম্রস্বভাবা, মধুর ভাষিণী, মাধুর্যমণ্ডিতা বঙ্গনারী ছিলেন, অসূর্যস্পর্শ্যা। রাজঅন্তঃপুরের মহিলারা বিশেষত পর্দানশীন ছিলেন। স্ত্রী-স্বাধীনতা ছিল না। বাল্যে পিতা, যৌবনে স্বামী এবং বার্ধক্যে পুত্রের ওপর নির্ভরশীলতা নারীর জীবনকে নিয়ন্ত্রণ। করত। কিন্তু তার জন্য কোনো গ্লানিবোধ ছিল বলে মনে হয় না, কারণ স্নেহ, প্রেম ও … Read more

গৌড় আমলের নারীদের অবস্থান সম্পর্কে একটি প্রবন্ধ লেখো। (Write an essay about the position of women of Gour.)

বাৎস্যায়নের ‘কামসূত্র’ থেকে বঙ্গনারী সম্পর্কে আমরা যে তথ্য পাই সেখানে বলা হয়েছে যে নম্রস্বভাবা, মধুর ভাষিণী, মাধুর্যমণ্ডিতা বঙ্গনারী ছিলেন, অসূর্যস্পর্শ্যা। রাজঅন্তঃপুরের মহিলারা বিশেষত পর্দানশীন ছিলেন। স্ত্রী-স্বাধীনতা ছিল না। বাল্যে পিতা, যৌবনে স্বামী এবং বার্ধক্যে পুত্রের ওপর নির্ভরশীলতা নারীর জীবনকে নিয়ন্ত্রণ। করত। কিন্তু তার জন্য কোনো গ্লানিবোধ ছিল বলে মনে হয় না, কারণ স্নেহ, প্রেম ও … Read more

en_USEnglish
Powered by TranslatePress