বাংলা গদ্যে মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কারের অবদান সংক্ষেপে আলোচনা করো।

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের অন্যতম পন্ডিত মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার। তাঁর প্রশ্নগুলি হল-‘বত্রিশ সিংহাসন’ (১৮০২), ‘হিতোপদেশ’ (১৮০৮), ‘রাজাবলি’ (১৮০৮), ‘বেদান্তচন্দ্রিকা’ (১৮১৭) ও ‘প্রবোধচন্দ্রিকা’ (১৮৩৩)। রাজা বিক্রমাদিত্যকে সামনে রেখে মৃত্যুঞ্জয় বত্রিশটি গল্প শুনিয়েছেন ‘বত্রিশ সিংহাসন’ গ্রন্থে। এটি সংস্কৃত রীতিতে সাধুগদ্যে লেখা। তবে ভাষার মধ্যে একটি দীপ্তি লক্ষ করা যায়-“হে মহারাজ শুন রাজলক্ষ্মী কখন কাহাতেও স্থির হইয়া থাকেন না। রক্তমাংস … Read more

বিদ্যাসাগরের অনুবাদমূলক রচনাগুলির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

বাংলা গদ্যের প্রথম যুগের অন্যতম শিল্পী বিদ্যাসাগর। বাংলা গ্রন্থের প্রয়োজনে তাঁকে অনুবাদে নজর দিতে হয়েছিল। বিদ্যাসাগরের অনুবাদমূলক রচনাগুলি হল হিন্দি ‘বৈতাল পচ্চসী’ থেকে ‘বেতাল পঞ্চবিংশতি’ (১৮৪৭), কালিদাসের ‘অভিজ্ঞান শকুন্তলম্’ থেকে ‘শকুন্তলা’ (১৮৫৪), ভবভূতির ‘উত্তরচরিত’ ও বাল্মীকির রামায়ণের ‘উত্তরকান্ড’ অবলম্বনে লেখেন ‘সীতার বনবাস’ (১৮৬০); শেকসপিয়রের ‘Comedy of Errors’ অবলম্বনে ‘ভ্রান্তিবিলাস’; মার্শম্যানের ‘History of Bengal’ অবলম্বনে ‘বাঙ্গালার … Read more

প্রাবন্ধিক প্রমথ চৌধুরীর কৃতিত্ব সংক্ষেপে আলোচনা করো।

বিংশ শতকের অন্যতম প্রাবন্ধিক প্রমথ চৌধুরী। ‘সবুজপত্র’ পত্রিকার সম্পাদনা ও এই পত্রিকাকে কেন্দ্র করে তিনি মননশীলতার পরিচয় দিয়েছেন। রবীন্দ্রনাথের জীবিতকালেই তিনি বাংলা প্রবন্ধকে ভিন্ন মেজাজ ও স্বতন্ত্রখাতে নিয়ে যেতে পেরেছিলেন। শুধু যুক্তি ও পান্ডিত্যই নয়, সরস বাচনভঙ্গি এবং উপস্থাপনের গুণে বিশেষ মর্যাদার দাবি রাখে। সমালোচক নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় লিখেছেন-“সব্যসাচী প্রমথ চৌধুরী, ‘সবুজপত্র’ তাঁর গাণ্ডীব। আর সবুজ … Read more

বিদ্যাসাগরের দুটি সমাজসংস্কারমূলক গ্রন্থের নাম উল্লেখ করো। গ্রন্থদুটির পরিচয় দাও।

বিদ্যাসাগরের দুটি সমাজসংস্কারমূলক গ্রন্থের নাম হল-‘বিধবাবিবাহ চলিত হওয়া উচিত কিনা এতদ্বিষয়ক প্রস্তাব’ (১৮৫৫) ও ‘বহুবিবাহ রহিত হওয়া উচিত কিনা এতদ্বিষয়ক বিচার’ (১৮৭১, ১৮৭৩)। মানবদরদি বিদ্যাসাগর সমাজের প্রতিও সচেতন ছিলেন। বাংলা গদ্যের বিকাশে তাঁকে যেমন নজর দিতে হয়েছিল, তেমনি সমাজের পঙ্কিল দূষিত স্রোতগুলি অপসারণে হাত দিতে হয়েছিল। ব্রাহ্মণ্যবাদ দ্বারা প্রচলিত বিধবার পুনরায় বিবাহ নিষিদ্ধ ও ব্রাহ্মণ … Read more

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের চারজন পণ্ডিতের নাম উল্লেখ করো। চারজন পণ্ডিতের একটি করে গ্রন্থের নাম উল্লেখ করো। যে-কোনো একজন পণ্ডিতের সামান্য পরিচয় দাও।

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের চারজন পণ্ডিত হলেন-উইলিয়াম কেরী, রামরাম বসু, মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার ও গোলকনাথ শর্মা। তাঁদের একটি করে গ্রন্থ হল- উইলিয়াম কেরী- ‘ইতিহাসমালা’ রামরাম বসু-‘লিপিমালা’ মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার- ‘রাজাবলি’ ও গোলকনাথ শর্মা-‘হিতোপদেশ’। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের অন্যতম বাঙালি পণ্ডিত রামরাম বসু। বাংলা গদ্যের বিকাশপর্বে তাঁর অবদান নানাভাবে স্মরণীয়। বাঙালির গদ্যচর্চার যাত্রাপথকে তাঁর মতো পণ্ডিতরাই সুগম করে দিয়েছিলেন। ১৮০০ … Read more

সৈয়দ মুজতবা আলীর গ্রন্থগুলির নাম উল্লেখ করো।

‘দেশে–বিদেশে‘ (১৯৪৮), ‘চাচাকাহিনী‘ (১৯৫২), ‘পূর্বপাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা‘ (১৯৫৬), ‘গুরুদেব ও শান্তিনিকেতন‘ (১৯৮১), ‘পঞ্চতন্ত্র‘।

‘হুতোম প্যাঁচার নকশা’ গ্রন্থে কোন্ কোন বিষয়গুলি স্থান পেয়েছে?

মা মাহেশের রথযাত্রা, কলকাতার বিবিধ উৎসব, পালাপার্বণ, বারোয়ারি পূজা, নাগরিক জীবনের উচ্ছৃঙ্খল কদাচার।

ভূদেবমুখোপাধ্যায়েরগ্রন্থগুলিরনামউল্লেখকরো।

‘শিক্ষাবিষয়ক প্রস্তাব‘ (১৮৫৬), ‘পুরাবৃত্তসার‘ (১৮৫৮), ‘ইংলন্ডের ইতিহাস‘ (১৮৬২), ‘রোমের ইতিহাস‘ (১৮৬৩), ‘পুষ্পাঞ্জলি‘ (১৮৭৬), ‘পারিবারিক প্রবন্ধ‘ ১৮৮২), ‘সামাজিক প্রবন্ধ‘ (১৮৯২), ‘বিবিধ প্রবন্ধ‘ (প্রথম খণ্ড–১৮৯৫, দ্বিতীয় খন্ড–১৯০৫), ‘বাঙালীর ইতিহাস‘ (১৯০৪)।

শ্রেণীবদ্ধ বিজ্ঞাপনের সুবিধা এবং অসুবিধা

শ্রেণীবদ্ধ বিজ্ঞাপন একটি নতুন ধারণা নয়; অনেক ব্যক্তি এখনও তাদের এলাকায় পণ্য এবং পরিষেবা খুঁজে পেতে সাহায্য করার জন্য এটি ব্যবহার করে। উদাহরণস্বরূপ, কেউ তাদের পরবর্তী অ্যাপার্টমেন্ট খুঁজছেন তাদের গবেষণা শুরু করতে একটি শ্রেণীবদ্ধ অনলাইন বিজ্ঞাপন দেখতে পারেন। কিন্তু, অবশ্যই, সমস্ত ধরণের বিপণন এবং বিজ্ঞাপনের মতো, শ্রেণীবদ্ধ বিজ্ঞাপনেরও সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে। শ্রেণীবদ্ধ বিজ্ঞাপনের সুবিধা … Read more

en_USEnglish
Powered by TranslatePress