‘জীবনস্মৃতি’ অবলম্বনে ভৃত্যরাজতন্ত্রের পরিচয় দিন।

“জীবনস্মৃতি” হলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি কবিতা, যা তার কাব্যগ্রন্থ “গীতাঞ্জলি” থেকে অন্তর্ভুক্ত। এই কবিতার মাধ্যমে তিনি ভৃত্যরাজতন্ত্রের প্রতি তার আত্মসমর্পণ ও অভিমুক্তির ভাবনা প্রকাশ করেছেন। ভৃত্যরাজতন্ত্র: ভৃত্যরাজতন্ত্র হলো এমন একটি শাসনাধীনতা যেখানে একজন ব্যক্তি অথবা একটি শাসক অপরজনকে অধীনে রাখে এবং সেই অধীনে রয়েছো ব্যক্তি বা জনগণ ভৃত্য বা নিজেদের স্বজনের মত মনে করে। এই … Read more

মিরান্দা ও দেদিমনা চরিত্রদুটির পরিচয় দিন।

“মিরান্দা” ও “দেদিমনা” দুটি চরিত্র শেক্সপিয়ারের নাটক “দ টেম্পেস্ট” থেকে এসেছে। মিরান্দা: মিরান্দা হলো নাটকের প্রধান নারী চরিত্র। ও হলো প্রস্পারো নামক দ্বিতীয় দৈত্যরাজ প্রস্পেরোর কনফালের মেয়ে। তার চরিত্রটি প্রেম, সহানুভূতি, ও অদ্ভুত সাহসে চিহ্নিত। মিরান্দা আদিত্য ও প্রকৃতির সঙ্গে বেড়ে ওঠে এবং একটি পূর্ণাঙ্গ মানবতা উপকারের বদলে প্রস্তুত হয়। দেদিমনা: দেদিমনা একটি বৃহত্তর দানবী … Read more

‘শকুন্তলা’-র আখ্যান-নির্মাণে বিদ্যাসাগরের মৌলিকতার পরিচয় দিন।

কালিদাসের কাব্যগ্রন্থ ‘শকুন্তলা’ বিশ্বসাহিত্যে একটি অমূল্যতার রত্ন হিসেবে পরিচিত। ‘শকুন্তলা’ একটি এপিক কাব্য যা ভারতীয় সাহিত্যের একটি অমূল্য উপার্জন। এই কাব্যের আখ্যান-নির্মাণে মৌলিকতা অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠে। ‘শকুন্তলা’ হলো কালিদাসের একটি এপিক ড্রামা, যা প্রেম ও ভক্তির মাধ্যমে মিলনের কাহিনীকে নিয়ে তৈরি করা। এই কাব্যে প্রেম, মিলন, বিয়ে, বিতর্ক, রাজনীতি, এবং ধর্মের বিভিন্ন দিক একত্রে … Read more

‘জীবনস্মৃতি’ আত্মকাহিনি হিসেবে কতখানি সার্থক আলোচনা করুন।

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের “জীবনস্মৃতি” বইটি তার একটি অমূল্য রচনা, যা তিনি তার জীবনের বিভিন্ন ঘটনা এবং অভিজ্ঞানের ভিত্তিতে লেখেছেন। এই বইটি তিনি আত্মকথন বা আত্মজীবনী হিসেবে প্রকাশ করেন। এটি তার বাল্যকাল, কৌতুক, সাহিত্যিক জীবন, রাজনীতি, ধর্ম, সমাজ, এবং বিজ্ঞান প্রস্তুতিতে তার দৃষ্টিভঙ্গি এবং মৌলিক মূল্যের উপর ভিত্তি করে। এই বইটি একটি সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ও রাষ্ট্রীয় বৃহত্তর … Read more

‘বাঙ্গালার নব্য লেখকদের প্রতি নিবেদন’– প্রবন্ধ অবলম্বনে বঙ্কিমচন্দ্রের বক্তব্য আলোচনা করুন।

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় একজন মহান বাঙালি সাহিত্যিক, নাট্যকার, এবং সামাজিক চিন্তাবাদী হিসেবে পরিচিত। তার লেখা “বাঙ্গালার নব্য লেখকদের প্রতি নিবেদন” নামক একটি প্রবন্ধে তিনি তার সময়ের নবজগন্নাথ কাব্যসৃষ্টি নিয়ে আলোচনা করেছেন। বঙ্কিমচন্দ্রের এই প্রবন্ধে তিনি নবজগন্নাথ কাব্য নিয়ে বাঙালি সাহিত্যিকদের কাছে একটি নবাগমনের সূচনা করেছেন। তার মধ্যে বাঙ্গালি সাহিত্যে একটি নতুন যুগ যাচাই হচ্ছে, যেটি ধারাবাহিকভাবে … Read more

‘বিদ্যাপতি ও জয়দেব’ প্রবন্ধ অবলম্বনে বঙ্কিমচন্দ্রের তুলনামূলক সমালোচনা পদ্ধতির স্বরূপ উন্মোচন করুন।

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় হিসেবে বাঙালি সাহিত্যের মহাকবির অবতারণ হতে সকলের কাছে অসীম মর্মস্পর্শী ছিলেন। তার কথা, তার রচনা ও তার উপন্যাসের মাধ্যমে সমাজ, ধর্ম, রাষ্ট্র এবং মানবতা সম্পর্কে আমরা অনেক জিজ্ঞাসা করেছি এবং অনেক কিছু জানতে পেরেছি। এই প্রস্তুতির মধ্যে, তিনি “বিদ্যাপতি ও জয়দেব” নামক একটি প্রবন্ধ লেখেছেন, যা তার তুলনামূলক সমালোচনা পদ্ধতির স্বরূপ নিয়ে আলোচনা … Read more

বিদ্যাসাগরের ‘শকুন্তলা’ অবলম্বনে তাঁর গদ্যশৈলীর পরিচয় দিন।

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ‘শকুন্তলা’ অবলম্বনে তাঁর গদ্যশৈলী অত্যন্ত সুদৃঢ়, মধুর, এবং সুসংবাদী ছিল। তার গদ্যশৈলী কেবল সাহিত্যিক মানসম্মত নয়, তাকে লৌকিক মানুষের কাছেও খুবই প্রিয় করা হয়েছিল। বিদ্যাসাগর ‘শকুন্তলা’তে সাধারণভাবে সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিক বিষয়ে ভিত্তি করেছেন, কিন্তু তার গদ্যশৈলীতে সাহিত্যিক রচনায় অপার্থিব সৌন্দর্য, মানসিক দৃষ্টিকোণ, এবং বৈচিত্র্য প্রকাশ পায়। তার ভাষা প্রশস্ত এবং আকর্ষণীয়, এবং সারাংশে … Read more

আবু সৈয়দ আইয়ুবের ‘অমঙ্গল বোধের ব্যাখ্যা’ রবীন্দ্রনাথের দৃষ্টিতে আলোচনা কর।

আবু সৈয়দ আইয়ুবের ‘অমঙ্গল বোধের ব্যাখ্যা’ রবীন্দ্রনাথের দৃষ্টিতে একটি সুপ্রস্তুতির কাজ, যা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিন্তা ও দর্শনের কিছু মৌলিক মূল্যের উপর ভিত্তি রেখে বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যা করে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্বকবি হিসেবে প্রসিদ্ধ, একজন সাহিত্যিক, সংগীতশিল্পী, শিক্ষাবিদ এবং পোল্ট্রির বিশেষজ্ঞ ছিলেন। তার দৃষ্টিতে মানবজীবন, সমাজ, ধর্ম, বিজ্ঞান ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে মৌলিক দৃষ্টিকোণ ছিল। একেকটি ঘটনা, বা … Read more

কবির জীবন বিকাশে পরিবারের ও বাইরের সদস্যদের ভূমিকা কতখানি, ‘জীবনসস্মৃতি’ অবলম্বনে আলোচনা কর।

“জীবনস্মৃতি” হলো কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি রচনা, যা তার জীবন ও দর্শনের কিছু মৌলিক ভিন্নতা এবং উদারতা উজাগর করে। এই রচনায় তিনি নিজের জীবনের কিছু ঘটনা, মৌলিক মূল্য, এবং তার আত্মঘাতী ভাবনা নিয়ে ব্যক্তিগতভাবে ভাবনা করেছেন। কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবনের এই প্রস্তুতির মাধ্যমে নিজেকে একটি নতুন দিকে দেখানোর চেষ্টা করেছেন। তার সাধারণভাবে সামান্য ঘটনাগুলি তার … Read more

‘কমলাকান্তের দপ্তর’ এর অভিনবত্বের পরিচয় দাও।

“কমলাকান্তের দপ্তর” হলো বাংলা কবি কমলাকান্ত এবং তার কবিতা সংকলনের একটি শিরোনাম। কমলাকান্ত মুখোপাধ্যায়, তার সত্তর দশকের বাংলা কবিতা প্রসারে একজন প্রমুখ কবি ছিলেন। তার কবিতায় উচ্চ রোমান্টিসিজম, ভারতীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, এবং মানবতার উদ্দীপনা থাকতে পারে। “কমলাকান্তের দপ্তর” হলো তার একটি কবিতা সংকলনের নাম, যা তিনি সংগ্রহ করেছিলেন তার কবিতা সংকলনে। এই সংকলনে তিনি তার … Read more

en_USEnglish
Powered by TranslatePress