সমাজ-ভাষাবিজ্ঞান কাকে বলে? সমাজ-ভাষাবিজ্ঞানের বিভিন্ন দিক আলোচনা করুন।

সমাজ-ভাষাবিজ্ঞান হলো ভাষার এবং সমাজের মধ্যে সম্পর্ক নিরূপণ করা এবং মূল্যায়ন করা যায়। এটি একটি সাংস্কৃতিক বা সমাজতাত্ত্বিক বিজ্ঞানের শাখা যা ভাষার ব্যবহারের মাধ্যমে সমাজের মধ্যে ভেদ, সংবাদ, যোগাযোগ এবং পরিবর্তন গুলি নিরূপণ করে। এটি মানব সমাজে ভাষার ব্যবহারের মাধ্যমে সৃষ্টি হওয়া ভাষার বিভিন্ন দিকের অধ্যয়নে মোকাবিলা করে। সমাজ-ভাষাবিজ্ঞানের বিভিন্ন দিক: ভাষার সাংবাদিক ব্যবহার: সমাজ-ভাষাবিজ্ঞান … Read more

উদাহরণ সহ সংজ্ঞা লিখুন- সমীভবন, স্বরসংগতি, বিপর্যাস, স্বরলোপ, বিষমীভবন, স্বরলোপ

সমীভবন (Homophony): সংজ্ঞা: সমীভবন হলো এমন একটি ধ্বনি বা বর্ণ, যা একটি ভাষার বা শব্দের অনেক বিভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হয়, তবে তাদের উচ্চারণ একই থাকে। এটি একটি শব্দের বোঝার সময় অস্তিত্ব দেয়, কিন্তু ইন্ধন দিয়া বা ইন্ধন না দিয়া তা বোঝা যায় না। উদাহরণ: বাংলা ভাষায় “কুল” শব্দটি একটি সমীভবন শব্দ, যা “পরিবার” অথবা “ঠাকুর” … Read more

বাংলা ভাষায় কারক কয় প্রকার ও কী কী উদাহরণ সহ ব্যাখ্যা করুন।

বাংলা ভাষায় কারক বা করণ শব্দের কাজ করার জন্য ব্যবহৃত হয় এবং তার মাধ্যমে বাক্যের অর্থ বোঝানো হয়। কারক শব্দগুলি বাক্যের বিভিন্ন ধরণের ক্রিয়া বা কার্যের সম্পর্কে তথ্য প্রদান করে। বাংলা ভাষায় সাধারণভাবে কোনও বাক্যে আটটি প্রধান কারক প্রস্তুত হয়: করক (Subjective Case): বা কারকে প্রধানভাবে বাক্যের কার্যের কর্তা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এর মধ্যে রয়েছে: … Read more

বাংলা লিপির উদ্ভব ও বিবর্তনের ইতিহাসটি সংক্ষেপে আলোচনা করুন।

বাংলা লিপির উদ্ভব ও বিবর্তনের ইতিহাসটি একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং রহস্যময় ইতিহাস। বাংলা ভাষায় লিপি তৈরির মূল উদ্দেশ্য ভাষার শব্দ এবং শব্দার্থের সুবিধাজনক প্রকাশে হয়েছিল। এই ইতিহাস নিয়ে বাংলা লিপির উৎপত্তি ও বিকাশ সংক্ষেপে আলোচনা করা হয়েছে: বাংলা লিপির উদ্ভব: বাংলা লিপির উদ্ভব হয় ৮ই নভেম্বর, ১৯২০ সালে, এক সাংবাদিক সম্মেলনে, জঙ্গবাংলা ও প্রতিধ্বণি সংস্থায়। এই … Read more

ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা থেকে বিবর্তনের মধ্য দিয়ে কীভাবে বাংলাভাষার উৎপত্তি হয়েছিল-আলোচনা করুন।

বাংলা ভাষার উৎপত্তি ও বিকাশের সাথে সংক্ষেপে সংক্ষেপে ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাগুলির বিবর্তন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। ভাষা কৌশল এবং কৌশল বৃদ্ধি: ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা পরিবার: ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা পরিবারের একটি শাখা হিসেবে, বাংলা ইন্দো-আর্য ভাষা গুলির একটি সদস্য। সাংস্কৃত এবং প্রাকৃত ভাষা: ইন্দো-আর্য ভাষা সমৃদ্ধ সাংস্কৃত ভাষা থেকে বিকাশ হয়েছে এবং এটি বাংলা ভাষার মৌলিক অংশ। সাংস্কৃত ভাষা … Read more

সমাজ ভাষা বিজ্ঞান কাকে বলে? সমাজ ভাষা বিজ্ঞানের বিভিন্ন দিকগুলি উল্লেখ করুন।

সমাজ ভাষা বিজ্ঞান: সমাজভাষাবিজ্ঞান হলো একটি বিজ্ঞান যা মানুষের সমাজবিজ্ঞানী দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে মানুষের সমাজ এবং তার বিভিন্ন দিক, রীতি, সংস্কৃতি, রাজনীতি, অর্থনীতি, ও সমাজের ন্যায় ব্যবস্থা সহ বিশেষভাবে অধ্যয়ন করে। এই বিজ্ঞানের অধীনে বিভিন্ন দিক অনুসন্ধান করা হয় মানুষের সামাজিক ব্যবস্থা, সংবিধান, আদর্শ, ও সমাজে সামাজিক সংস্কৃতি ইত্যাদির প্রভাব ও উৎপত্তি নির্ধারণ করতে। সমাজ ভাষা … Read more

উপভাষা কাকে বলে? বাংলা ভাষার বিভিন্ন উপভাষার পরিচয় দিন।

উপভাষা হলো একটি ভাষার ভিন্ন রূপ বা বর্গ, যা অন্যান্য ভাষা রূপের থেকে ভিন্ন হয়, কিন্তু তার মৌলিক ভাষা থেকে বৈশিষ্ট্য বা নির্দিষ্ট আদর্শের উদ্দীপনে। এর মাধ্যমে একটি মৌলিক ভাষা বা দীর্ঘকালিক ভাষা থেকে নতুন ভাষা তৈরি হয় এবং তার ব্যবহারকারীদের মধ্যে একটি সাম্য তৈরি হয়। বাংলা ভাষার উপভাষা: বাংলা ভাষার অনেক উপভাষা ও বৈশিষ্ট্যগুলি … Read more

বাংলা শব্দভাণ্ডারের বিস্তারিত পরিচয় দিন।

বাংলা শব্দভাণ্ডার বা শব্দকোষ হলো বাংলা ভাষার শব্দগুলির সমৃদ্ধি এবং তাদের ব্যবহার, অর্থ, ও সংক্ষেপে বিবরণ করার জন্য একটি শব্দের তালিকা বা অভিধান। এটি একটি ভাষার উন্নতি, সাহিত্য, শিক্ষা, ও সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধির সাথে সম্পর্কিত একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সাধনা। বাংলা শব্দভাণ্ডারের বিশেষত্ব সমৃদ্ধতা: ভাষার বৈশিষ্ট্যমূলক: বাংলা শব্দভাণ্ডারটি বাংলা ভাষার বৈশিষ্ট্য, ঐতিহ্য, এবং সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধির অভিজ্ঞান করায় … Read more

বাংলা শব্দার্থ পরিবর্তনের বিভিন্ন ধারা সম্পর্কে আলোচনা করুন।

বাংলা শব্দার্থ পরিবর্তনের ধারা গুলি ভিন্ন কিছু ধারার মধ্যে প্রদর্শিত হয়েছে, যেগুলি ভাষার উন্নতি, সংবাদ প্রণালী, এবং সাহিত্যের বিকাশের সাথে সম্পর্কিত। এই ধারাগুলি হলো: ১. তাত্ত্বিক ধারা: তাত্ত্বিক ধারায় বাংলা শব্দার্থের পরিবর্তন একটি ব্যক্তিত্ববাদী, তাত্ত্বিক, ও সৃজনমূলক প্রক্রিয়া হিসেবে বিবেচিত হয়। এই ধারা বিশেষভাবে ব্যক্তির মাধ্যমে শব্দার্থ পরিবর্তনের প্রক্রিয়া নির্দেশনা করে এবং শব্দার্থ পরিবর্তনকে বিশেষভাবে … Read more

মধ্যভারতীয় আর্যভাষার সময়কাল, নিদর্শন ও ভাষা তাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর।

মধ্যভারতীয় আর্যভাষা বা প্রাচীন ভারতীয় ভাষা প্রবৃদ্ধির সময়কাল মৌর্য, শুংগ, এবং গুপ্ত সাম্রাজ্যের মধ্যে পড়ে। এই সময়কালে ভাষার বিকাশের প্রক্রিয়ায় একটি স্বাভাবিক পরিবর্তন ঘটতে পারে, যা মধ্যভারতীয় আর্যভাষার প্রাচীন সাহিত্য এবং ভাষাচত্তার বৈশিষ্ট্যে প্রকাশ পায়। সময়কাল: এই সময়কালে (প্রা.সূ. 600 থেকে 1000) যে ভাষা বিকাশ পায় তা মধ্যভারতীয় আর্যভাষা হিসেবে পরিচিত। এই সময়কালে মৌর্য, শুংগ, … Read more

en_USEnglish
Powered by TranslatePress