‘জীবনস্মৃতি’ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের একটি আত্মকথা, যা তার অদ্ভুত ভ্রমণের কথা বলে। এই বইটি তার বিভিন্ন ভ্রমণের অভিজ্ঞান এবং তার ভয়ঙ্কর অত্যন্ত ঘটনাগুলি আলোক করে। এটি তার অদ্ভুত লেখার সাথে তার বীরত্ব এবং নৈতিক মৌল্যবান ব্যক্তিত্বও প্রদর্শন করে।
ভ্রমণের কাহিনী:
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এই বইতে তার প্রথম ভ্রমণকে বিবরণ করেছেন, যা ১৮৫৷ সনে হয়েছিল। তার প্রথম ভ্রমণ ছিল বঙ্কিমচন্দ্রের জন্মস্থান এবং তার বাবা রাজনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়ি শান্তিনিকেতন। এই ভ্রমণে তার মনোভাব এবং রাষ্ট্রভক্তি সুস্পষ্টভাবে উজ্জ্বল হয়েছিল। এরপর তিনি অনেক ভ্রমণ করেছেন ভারতের বিভিন্ন অংশে, তাদের মধ্যে কিছু দরবারে এবং অনেকগুলি গ্রামে। এই ভ্রমণগুলির মাধ্যমে তিনি ভারতীয় সমাজ, সাংস্কৃতিক এবং ধর্মবিষয়ে অনেক জ্ঞান অর্জন করেন।
ভ্রমণের ঘটনা:
বঙ্কিমচন্দ্রের ভ্রমণের কাহিনী দরবারে, গ্রামে এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রশংসা এবং তার ভয়ঙ্কর অত্যন্ত ঘটনায় পর্যালোচনা করে। তিনি দরবারের মধ্যে পূজা এবং রাজনীতির উদ্দিপনা পেয়েছিলেন, এবং গ্রামে স্থানীয় মানুষের সাথে তার যোগাযোগের মাধ্যমে তিনি তাদের জীবনধারা, ধর্ম, এবং অন্যান্য কার্যকর বিষয়ে আলোচনা করতে সক্ষম হয়েছিলেন।
উদ্দীপনা এবং ভারতীয় সংস্কৃতি:
‘জীবনস্মৃতি’ তার ভ্রমণগুলি দ্বারা বঙ্কিমচন্দ্রের ভারতীয় সংস্কৃতি, ভাষা, এবং ধর্মের প্রশ্নে তার উদ্দীপনা দেয়, এবং তার লেখার মাধ্যমে তিনি তার পতন হওয়া বিপন্ন সংস্কৃতির প্রতি তার ভারতীয়তা এবং ভাষায় গর্ব অনুভব করতে সক্ষম হয়েছিলেন।
নৈতিক মূল্যবান ব্যক্তিত্ব:
‘জীবনস্মৃতি’ তিনি তার নৈতিক মূল্যবান ব্যক্তিত্ব ও ভারতীয় সংস্কৃতির প্রতি তার ভারতীয় জনগণের প্রেমকে দেখায়, এবং তার উদ্দীপনা দেয় যে তিনি আত্মজ্ঞানের মাধ্যমে আরও ভারতীয় হতে চায়েছেন এবং তার জীবন প্রয়াসে তার অনুভূতি এবং মতামতে একটি সুস্পষ্ট দিকে প্রগতি করেছেন।