ক্রীতিতে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞানের স্বাধীনতা দেওয়া, সময়ের সাথে সাথে প্রতিবেদনের মাধ্যমে তার অবলম্বনে প্রকাশ পাওয়া একটি বই বলা হয় “জীবনস্মৃতি: সাহিত্যের সঙ্গী”। এই বইটির মুল উদ্দেশ্য ছিল তার সাহিত্যিক জীবনের অভিজ্ঞান এবং প্রকাশিত রচনা সংগ্রহ করা।
বইটি “সাহিত্যের সঙ্গী” হিসেবে পরিচিত হয়েছে কারণ তার লেখার ভাষা, ভাবার ক্ষমতা, এবং সাহিত্যের প্রতি অবদানের জন্য তিনি অভিজ্ঞান ও ভাবনা উন্নীত করেছেন। “জীবনস্মৃতি” হিসেবে এই বইটি তার স্মৃতিকথা, সাহিত্যিক আবেগ, এবং সময়ের সাথে তার অবদানের প্রতি শ্রদ্ধার জন্য একটি বৈশিষ্ট্যযুক্ত সাহিত্য কৌশল উপস্থাপন করে।
তিনি আত্মবর্ণনা, সহিত সময়ে সময়ে প্রকাশিত তার রচনা, এবং সাহিত্যিক ক্রিয়াকলাপে তার সংস্কৃতির জীবনবদ্ধতা ও সঙ্গী হিসেবে প্রমাণিত হন। এই বইটি তার চিন্তা ও আদর্শ নেতৃত্বের প্রকাশ হয়েছে, তার কল্পনা এবং সাহিত্যিক মৌলিকতা বৃদ্ধি করতে হয়েছে।
সাহিত্যের সঙ্গী হিসেবে তার জীবনবদ্ধতা ও ক্ষমতার প্রকাশনা এই বইটি একটি মাধ্যম হিসেবে অমূল্য এবং সহজলভ্য।