পাঠ টীকার সুবিধা:
উপযুক্ত শিখন-শেখানো পদ্ধতি ও কৌশল ব্যবহারের মাধ্যমে শিক্ষকের দক্ষতা বৃদ্ধি সম্ভব হয় সুনির্দিষ্ট বিষয়বস্তুর ভিত্তিতে কোনো পাঠের বিষয়বস্তু অর্জন করানোর জন্য শিক্ষণ শুরুর পূর্বে প্রণীত কার্যকর পরিকল্পনাই হচ্ছে পাঠ পরিকল্পনা। পাঠ পরিকল্পনা হলো শিখন-শেখানো কার্যক্রম পরিচালনার চাবিস্বরূপ। পাঠ পরিকল্পনার কিছু সুবিধা নিচে উল্লেখ করা হলো-
১) পাঠের উদ্দেশ্য সম্পর্কে শিক্ষকের ধারণা স্পষ্ট হয়।
২)পাঠের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা যায়।
৩) বিষয়বস্তু সংশ্লিষ্ট থাকা যায়।
৪) উপযুগুক্ত শিখন- শেখানো পদ্ধতি,কৌশল ও দক্ষতা নির্বাচন করা।
৫) পাঠ পরিকল্পনায় উপযুক্ত শিখন শেখানো পদ্ধতি ও কৌশল ব্যাবহারের মাধ্যমে শিক্ষকের দক্ষতা বৃদ্ধি সম্ভব।
৬)শ্রেণীকক্ষে শিক্ষার্থীদের সক্রিয় রাখা যায়।
৭)পাঠ সংশ্লিষ্ট প্রয়োজনীয়তা,উপকরণ সংগ্রহ ও প্রস্তুতকরনে সচেতন হওয়া যায়।
৮)শিক্ষার্থীদের কাজ থেকে সর্বোচ্চ ফলাফল অর্জন করেন সম্ভব হয়।
৯)সময়ের যথোপযুক্ত ব্যাবহার সম্ভব হয়
১০)শিক্ষকের আত্মবিশ্বাস সৃষ্টিতে সহায়তা হয়।
১১)শিক্ষকের যথাযথ প্রস্তুতি লাভ হয়।
১২)শিক্ষার্থীদের আগ্রহী,মনোযোগ ও প্রেষণা সৃষ্টিতে শিক্ষক সচেতন হয়।
১৩)পরবর্তী পাঠের কার্যকর সিক্ষণে সহায়ক হয়।
১৪)নতুন শিক্ষক সঠিক দিক নির্দেশনা পায়।
১৫)শিক্ষাক্রমকে যথাযথ ভাবে অনুসরণ করা সম্ভব হয়।
১৬)নির্দিষ্ট পাঠ্য সূচি যথাসময়ে সম্পন্ন করা যায়।